10 November 2011

আপনি কি জানেন মাকড়শা কিভাবে সন্তান জন্ম দেয় ?

আপনি কি জানেন মাকড়শা কিভাবে সন্তান জন্ম দেয় ?
মাকড়শার ডিম ফুটে বাচ্চা বের হয়। মা মাকড়শা সেই ডিম নিজের দেহে বহন করে বাচ্চা বের না হওয়া পর্যন্ত। প্রকৃতির নিয়মে একসময় ডিম ফুটতে শুরু করে। নতুন প্রাণের স্পন্দন দেখাযায় ডিমের ভেতর। এসেছে নতুন শিশু কিন্তু খাদ্য কোথায়? ক্ষুধার জ্বালায় ছোট ছোট মাকড়শা বাচ্চারা মায়ের দেহই খেতে শুরু করে ঠুকরে ঠুকরে। সন্তানদের মুখ চেয়ে মা নীরবে হজম করে সব কষ্ট, সব যন্ত্রনা। একসময় মায়ের পুরো দেহই চলে যায় সন্তানদের পেটে। মৃত মা পড়ে থাকে ছিন্ন বিছিন্ন হয়ে, সন্তানেরা নতুনপৃথিবীর দিকে হাঁটতে থাকে।
এই হলো মাকড়শা মায়ের আত্মত্যাগে র কাহিনী। আমাদের মায়েরা মাকড়শার মত নিজের দেহকে সন্তানের খাদ্য বানায় না সত্য, কিন্তু সন্তান জন্মের আগ থেকে পুরো জীবন সন্তানের জন্য যেভাবে উৎসর্গ করেন তা মাকড়শার চেয়ে কোন অংশে কম নয়। কিন্তু এসব কিছুর জন্য তিনিকখনো কোন প্রতিদানের আশা করেন না। তিনি নির্শত ভাবেই নিজের সন্তানকে ভালোবেসে যান। মায়ের মতো এমন মমতাময়ী আর কে আছে এই পৃথিবীতে? আসুন চেষ্টা করি আমাদের জন্য তার যেন কোনদিন কোনো কষ্ট না হয় !
SOURCE : http://www.facebook.com/We.are.not.single/posts/214426831962731

নাস্তিক বাড়ছে কথা সত্য, তবে কুকুরের মত

আমার ক্লাসের এক বন্ধু একবার হঠাৎ করে নাস্তিক হয়ে গেল। সে ঘোষণা দেয় আল্লাহ বলে কিছু নেই এসব হাবিজাবি। সে শুক্রবারে নামাজপড়বেনা। একদিক খালা ব্যাপারটা জানতে পারলো। সেদিন থেকে দিলেন ভাত বন্দ করে। বলে দিল যার তোর নাস্তিক ওস্তাদকে বল গিয়ে ভাত খাওয়াতে। খালার সাফ কথা নামাজ না পড়লে ভাত নাই। বেচারা তখন জিদ ধরে চলে গেল। দু তিনদিনবাহিরে কোথায় ভাত খেল। কিন্তু তিনদিন বাদে রাতে সে বাড়ি ফিরলো। কান্নাকাটি করে তার নাস্তিক জীবনের ইতি ঘটালো।
ঈদানিং ফেসবুকে এলে মনে হয় দেশ নাস্তিকদের স্বররগরাজ্ যে পরিনিত হয়েছে। দেশে অনেক নাস্তিক আছে এবং বাড়ছে। কিন্তু নাস্তিক বাড়ছে কথা সত্য, তবে কুকুরের মত।
একটু চিন্তা করেন, ছোটকাল থেকেই দেখে আসলাম কুকুর একসাথে ৫-৬ টা বাচ্চা দেই। আমাদের দেশে কেউ কুকুর খায়না তাই জবাইও করেনা। সেক্ষেত্রে কুকুরের সংখ্যাতও গরু ছাগল থেকে বেশী হবার কথা কারন গরু ছাগল প্রতি বছরলাখ লাখ জবাই দেয়া হয়। উপরুন্ত গরু একটির বেশী বাচ্চা দেয়না, ছাগল ২ টার বেশী তেমন একটা দেয়না।
তাই ভাবলাম নাস্তিক যেমন কুকুরের বাচ্চার মত অনেক মনে হয় আসলে বাস্তবে এরা কুকুরের মতই বাড়েনা বরং কমে।

SOURCE : http://www.facebook.com/We.are.not.single/posts/213562815382466

আপনি কি পৃথিবীর সব থেকে সহজ পদ্ধতিতে ফেসবুক থেকে টাকা আয় করতে চান ?

আপনি কি পৃথিবীর সব থেকে সহজ পদ্ধতিতে ফেসবুক থেকে টাকা আয় করতে চান ?তাহলে এই স্ট্যাটাসটি আপনার জন্য !!
যেভাবে ফেসবুক থেকে টাকা ইনকাম করবেন :-
1. প্রথমেই আপনার ফেসবুক অ্যাকাউন্ট এ লগইন করুন।
2. এবার উপরে ডান দিকে হোম বাটনের ডান পাশে ড্রপ ডাউন মেনু থেকে Account Settings এ যান।
3. স্ক্রল করে নিচে দেখুন Deactivate লেখা আছে, ওখানে ক্লিক করলে আর একটা পেজ খুলবে !
৪. পেজে দেখুন বেশ কয়েকটি অপশন আছে।তার মধ্যে যেকোন একটি অপশন সিলেক্ট করুন্।
৫. এবার নিচে দেখুন "Confirm" নামে একটা অপশনআছে।সেটাই ক্লিক করলেই আপনার কাজ শেষ !!!
৬. এবার পিসি অফ করে একটা চাকুরী/ব্য বসা তে লেগে যান এবং যতো খুশী ইনকাম করুন।
এই স্ট্যাটাসে র এর একমাত্র উদ্দেশ্য হল এই যে ,online এ টাকা কামানোর জন্য যে স্রম ও সময় দিতে হয় তার চেয়ে বাস্তব পৃথিবীতে কাজ করে ইনকাম করা অনেক সহজ বলে আমার ধারনা।যারা আসলেই এই বিষয়ে অভিজ্ঞ তারা হয়তো ভালই আয় করেন, তাই বলে সবাই হুমড়ি খায়ে পরা ঠিক না... অন্তত আমি পারবই না ।

SOURCE : http://www.facebook.com/We.are.not.single/posts/214722168599864

আমরা ফেসবুকে কি কি করি ?

আমরা ফেসবুকে কি কি করি ?
১।ফেসবুকের কল্যাণে বন্ধুর সাথে চ্যাট করি।
২. সামাজিক অসংগতি নিয়া ফাউ প্যাচাল পাড়ি !
৩. স্পেশাল মানুষের সাথে মান-অভিমান করি।
৪. বিভিন্ন কুইজে নিজেকে যাচাই করি।
৫. বিভিন্ন শয়তান লোকদের খবর পেয়ে মনে মনে চৌদ্দগুষ্ট ি উদ্ধার করি।
৬. শয়তানদের রিকুয়েস্ট বারবার পেতেই থাকলে ব্লক করি। (মেয়েদের ক্ষেত্রে )
৭. অন্যের স্ট্যাটাস কপি পেষ্ট করি (পেজের এডমিন হইলে তো কথাই নাই)
৮. না বুইঝাই বিভিন্ন জায়্গায় কমেন্ট করি
৯. কমেন্টে মেয়ে দেখলে অ্যাড না পাঠাইয়া যেন শান্তি নাই।আর অই মেয়ে যদি রিকোয়েস্ট Accept না করে তাহলে ওই মেয়ে খারাপ (ছেলেদের জন্য) !
১০. আজাইরা ফটোতে ট্যাগ মারি আর ফ্রেড দের মেজাজ খারাপ করে দেই
অতঃপর আমার পড়াশুনার .......... .......

SOURCE : http://www.facebook.com/We.are.not.single/posts/214264601978954

বন্ধু মানে একটা চাঁদ

বন্ধু মানে একটা চাঁদ,
পাশে থেকে জেগে থাকা সারা রাত ।
বন্ধু মানে ছুটন্ত একটা নদী,
যার পাশে বসে থাকি নিরবধি ।
বন্ধু মানে উড়ন্ত একটা পাখি,
উড়ে যাবে জেনেও কি যে মায়ায় চেয়ে থাকি ।
বন্ধু মানে মিষ্টি ঠোঁটের হাসি,
মন চায় শুধু তোমায় ভালবাসি ।
বন্ধু মানে কিছু পাওয়া,
না পাওয়ার পরেও হাজার চাওয়া ।
বন্ধু মানে দুষ্ট একটা মন,
একটু অভিমানেই ঝরায় দু:খ দিয়ে শ্রাবণ ।
বন্ধু মানে হাজার স্বপ্ন মনের মাঝে পুষে রাখা,
বন্ধু মানে ছোট একটা আশা,
হৃদয় গহীনে লুকিয়ে রাখা ভালবাসা ।

03 November 2011

ব্যাডলি মিস করাই.......

ব্যাডলি মিস করাই
প্রেমে পড়া নয়,
গভীর রাতের ফোনালাপ
মানেই পটে যাওয়া নয়,
রোমান্টিক গান, কবিতা
ডেডিকেশনই ভালবাসা নয় ,
complicated কখনোই
In a relationship নয় !!

Source : http://www.facebook.com/We.are.not.single/posts/212141252191289

28 October 2011

মেয়েরা কি পারে, কি পারে না..........

জানালার ছিটকিনিটা বেশ শক্ত। এটে লাগাতে গেলে বিস্তর কসরত করতে হয়। এদিকে বৃষ্টির ছাট এসে ঘর ভেসে যাচ্ছে, জানালাটা বন্ধ করা দরকার। মেয়েটা চেষ্টা করবে একবার, দুইবার,তিনবার্ —তারপর হাল ছেড়ে দিয়ে হাসি হাসি মুখে এক পাশে সরে দাঁড়াবে। সে যে এটা পারবে না, তার কাছে এটা অস্বাভাবিক মনে হয় না। এমনটাই তো হওয়ার কথা ছিল, তাই না? খুবই সঙ্গত, তার তো এটা পারার কথাই নয়।
সে অপেক্ষা করবে তার পুরুষের, কখন সে উদ্যোগ নেবে, জানালা এটে লেগে যাবে। আর মেয়েটা প্রস্তুতি নিতে থাকবে সপ্রশংস হাসিতে তার পুরুষটাকে তারিফ আর কৃতিত্বে ভরিয়ে দিতে।
নতুন কিনে আনা আচারের বয়ামটা কিছুতেই খোলা যাচ্ছে না, মেয়েটা ভিজা হাত মুছে ট্রাই করবে,শুকনা কাপড় পেচিয়ে ট্রাই করবে একবার, দুইবার-তিন বাব !কিন্তু বাসায় তার পুরুষটা মজুদ থাকলে সে কখনও দিতীয় চেস্টা করবে না।
নারী জাতি বড়ই আজিব ! আপনাদের কি মত ?
SOURCE : http://www.facebook.com/We.are.not.single/posts/209916595747088

22 October 2011

আমাদের দেশে কার অধিকার বেশি, নারীর না পুরুষের ? কে বেশি ক্ষমতাবান নারী না পুরষ?

যদি কোন ছেলে কোন মেয়েকে ছেড়ে চলে যায়, আর যদি যাবার সময় ছেলেটি মেয়েটিকে বলে, “তোমাকে আমার বেস্ট ফ্রেন্ড হিসেবে ভাবতাম। কখনও প্রেমিকা হিসেবে দেখিনি।”
তখন মেয়েটি কাঁদতে লাগে। সবকিছুর বিনিময়ে তাকে পেতে চাই। কিন্তু যখন পায় না, সে আত্নহত্যা করে।
ছেলেটির নামে পত্রিকায় অনেক কিছু বের হয়। একটি সুনামও থাকে না।যদি কোন সুনামও থাকে সেটা কখনও ছাপানো হয় না।
যদি কোন মেয়ে কোন ছেলেকে ছেড়ে চলে যায়, তাহলেমেয়েটি ছেলেটিকে বলে, “তোমাকে আমার বেস্ট ফ্রেন্ড হিসেবে ভাবতাম। কখনও প্রেমিক হিসেবে দেখিনি।”
আর তখন ছেলেটির কিছুই বলার থাকে না। ছেলেটাকে লুজার ছাড়া কিছুই বলা যায় না। সে কি করবে, সে নিজেই জানে না। কারো কাছে অভিযোগকরতে পারে না। বললে, মেয়েটির বদলে সে নিজে লজ্জা পায়।
সে মেয়েটির মত আত্নহত্যাও করে না, কাঁদেও না। শুধু মাদকাসক্ত হয়।তারপর…… …………..
আর যদি কখনও আত্নহত্যা করে, পত্রিকায় সেটা একদিনের জন্য ছোট একটা কলামে হাস্যকর হিসেবে লেখা হয়।
আমাদের দেশে, মেয়েদের চেয়ে ছেলেরা বেশি ধোকাখায়। কিন্তু সেটা নিয়ে কেউ আলোচনা করে না।
এবার আপনারাই বলুন আমাদের দেশে কার অধিকার বেশি, নারীর না পুরুষের ? কে বেশি ক্ষমতাবান নারী না পুরষ?

সত্যিকারের মানব

অপারেশন থিয়েটারে প্রসুতির অপারেশন চলছে।এমন সময় থরথর করে কেঁপে উঠলো সব।ভুমিকম্ প !!
প্রান বাঁচাতে ডাক্তার সহ অন্যরা অপারেশন থিয়েটার থেকে ছুটে বেরিয়ে গেলেন।এদিকে বাচ্চার নাড়ি কাঁটা হয়নি।মৃত্যু হতে পারে মা ছেলে উভয়েরই।
তবু পড়ে রইলেন নার্স।নিজে নাড়ি কাটতে পারেননা।তারপরও মৃত্যু পথযাত্রী রোগী রেখে গেলেন না।পরম মমতায় নবজাতককে কোলে নিয়ে দাঁড়িয়ে থাকলেন।

Abortion করার অর্থ হল একটি বাচ্চা কে হত্যাকরা

একদিন এক মহিলা ডাক্তারেরে কাছে গেলেন। গিয়ে চেক-আপ করিয়ে দেখলেন যে তিনি pregnant.
স্বভাবতই ডাক্তারের কাছে এটি খুব ভাল একটা সংবাদ মনে হল। তাই তিনি হাসি মুখে সেই মহিলাকে অভিনন্দন জানালেন। কিন্তু সংবাদটিসুন ে মহিলাটি মোটেও খুশি হলেন না। তিনি বললেন... "আমি মাত্র ৬ মাস আগেই মা হয়েছি। এত স্বল্প সময়ের মধ্যে আর মা হতে চাই না। আপনিআমার Abortion করিয়ে ফেলেন। আমি অন্য সময় দরকার হলে সন্তান নিয়ে ভাবব"
ডাক্তার মহিলা কে অনেক কিছু বুঝিয়েও মানাতে পারলেন না।
শেষমেষ ডাক্তার বললেন..."আ পনি বরং আপনার এখনকার সন্তান কে মেরে ফেলেন। আপনি যেহেতু ২ টি সন্তান এত কম সময়ের মধ্যে চাচ্ছেন না তাহলে আগেরটি মেরে ফেলেন। আরেকটি তো আসবেই!!"
মহিলা কিছু বুঝতে পারলেন না...
এর পর ডাক্তার মহিলাকে বুঝালেন... তিনি বললেন"আমি যা করতে বলেছি আর আপনি যা করতে বলছেন তার ভিতর কোন পার্থক্য নেই। গর্ভে আসা থেকেই একটি বাচ্চার জীবন শুরু হয়। তাই... Abortion করার অর্থ হল একটি বাচ্চা কে হত্যাকরা।"
I hate ABORTION.
Never think of doing this & always encourage others not to do this....!

ফেসবুকের দুটি মহা গুজব

ফেসবুকের দুটি মহা গুজব :
১>হিডেন ক্যামেরা কোনো রুমে আছে কিনা তা চেক করার জন্য ওই রুমটাতে ঢুকে কল করার চেষ্টা করুন ।যদি কল না যায় তাহলে ধরে নিবেনঐ রুমটাতে হিডেন ক্যামেরা আছে ।
¤প্রকৃত সত্য হচ্ছে ,এটি সম্পূর্ন ভূয়া একটি খবর ।নেটওর্য়াক ফেইল করার মত ক্ষমতা ওই হিডেন ক্যামেরার নাই ,আর ফাইবার অপটিক এখানে নিস্ক্রিয় !
২>এটিএম বুথের মধ্যে যদি কোন ছিনতাইকারী আপনাকে জিম্মি করে অর্থ আত্নসাত্‍ করতে চায়তাহলে আপনি আপনার পিন কোড টিকে উল্টো করে ক্লিক করুন ,দেখবেন পুরো টাকা বের হওয়ার আগেই পুলিশ চলে আসবে !
মুহাঃহাঃহা ঃ
আসলে এমন কোন পদ্বতি বাংলাদেশে নেই ।পুলিশ যেখানে খুন খারাবি হয় সেখানে যেতেই দুইদিন লাগিয়ে দেয় আর আপনি কোন ভিআইপি হয়েছেন ৫ থেকে ১০ মিনিটের মধ্যেই চলে আসবে ?
ফেসবুকের সেই সকল ভাই আপুকে বলছি ,কমনসেন্স দিয়ে জীবনযাপন করুন ।মুর্খের মত আচরন করবেননা ।আপনার ভুয়া পোষ্ট অনেকেই বিশ্বাস করতে বাধ্য ।
কাউকে ট্রায়াল রুমে হিডেন ক্যামেরা থাকা সত্ত্বেও নগ্ন হতে হলে কিংবা এটিএম বুথে মরতে হলে তার জন্য দায়ী হবেন কিন্তু আপনি !

দুনিয়ার সবচে আজাইরা কিছু প্রশ্ন ও তার জবাব !

দুনিয়ার সবচে আজাইরা কিছু প্রশ্ন ও তার জবাব !
১।মাঝরাতে ফোন করে ঘুম ভাঙ্গিয়ে-
দোস্ত ঘুমাইছস??
উত্তর-না না,আমি আফ্রিকার বানর প্রজাতির বিবাহ বন্ধন প্রক্রিয়া নিয়ে ভাবতেছিলাম ।
২।সিনেমা হল এ -আরে দোস্ত এখানে কি করিস ?
উত্তর-আমি সিনেমা হল এ পপ কর্ণ বেচি,খাবি?
৩।বাস এ -(পা মাড়িয়ে) সরি ভাই ব্যাথা পান নাই তো?
উত্তর-না ভাই,ব্যথা পাব ক্যান? আমার পায়ে লোহা বান্ধা আছে। আর একবার পাড়া দেন প্লীজ ।
৪।টী এন্ড টী ফোন এ কল করে-দোস্তো তুই কোথায়?
উত্তর-আমি মার্কেট এ।টি এন্ড টী ফোন টা আমারগলায় ঝুলায় রাখছি।
৫।চুল ছোট দেখলে-কিরে চুল কাটছিস নাকি?
উত্তর-না না চুল কাটিনাই।এখ ন শীতকাল তো,
গাছের পাতা ঝরার সাথে সাথে আমার চুল
নিজে নিজে ছোট হয়ে গেছে। :p

প্রকৃতির ডিজাইন

প্রকৃতি প্রথমে একটি চমত্‍কার নকশা তৈরি করে ।অপূর্ব একটি ডিজাইন । যা জটিল এবং ভয়াবহ রকমের সুন্দর । তারপর সেই ডিজাইনটি কাচি দিয়ে কেটে দুভাগ করে । একভাগ দেয় পুরুষকে ও অন্যভাগ একটি তরুনীকে ।তারা উভয়ই ব্যাকুল হয়ে ডিজাইনের বাকি অংশ খুজে বেড়ায় ।কেউ যখন তার ডিজাইনের কাছাকাছি কিছু দেখে তখন তাকেই আসল বলে মনে করে ।তারপর দেখা যায় ডিজাইনটি ভুল ।তখন দেখা দেয় ভয়াবহ হতাশা ।মাঝে মাঝে প্রকৃতি ডিজাইনের দুই অংশ কাছাকাছি এনে মজা দেখে , আবার সরিয়ে নিয়ে যায়। হয়তো প্রকৃতি চায় না এরা একত্র হোক , দুজনে মিলে মূল ডিজাইনটি তৈরি করুক ।প্রকৃতির না চাওয়ার কারন আছে - মূল ডিজাইনটি তৈরি হওয়া মানে এ্যবসলিউট বিউটির মুখোমুখি হওয়া ।প্রকৃতি মানুষকে তা দিতে রাজি নয় ।হয়তো প্রকৃতির ধারণা মানুষ এখনো তার জন্য তৈরি হয়নি ।

আসেন আমরা আমাদের নিজেদেরকে আগে ঠিক করি!!

এক মশা তার নাতি কে বলছেঃ
আমাদের সময় রক্ত খাওয়া এত সহজ ছিলনা!!!
নাতি মশাঃকেন দাদা!!
দাদাঃকারন তখন মেয়েরা পুরা কাপড় পড়ত!!!
(এই পোস্ট দেয়ার কারন হচ্ছে অনেক আপুরা বিদেশী সংস্কৃতি কে নিজের মনে করে তাদের মত চলতে গিয়ে এমন রক্তচোষা মশার মতই অনেকের সুবিধা করে দিচ্ছে আসেন আমরা আমাদের নিজেদেরকে আগে ঠিক করি!! Change should be start from home) আর ভাইদের কে বলছি অন্যকে তার পোশাক এর ব্যাপারে বলার আগে নিজের বোনকে বলেন কারন যারা এমন পোশাক পড়ে তারাও নিশ্চয় কারনা কারো বোন!!!

আয়না দিয়ে শপিং-মলে মেয়েদের ভিডিও, প্রতিরোধের উপায়

শপিং মলের ড্রেসিং/ট্রায়াল রুমে (যেখানে মেয়েরা কাপড় পাল্টায় বা ফিটিং চ্যাক করে) সেখানে আয়না থাকে এটা সবাই জানে ! কিন্তু আপনি কি জানেন এটি তে পারে গোপন ক্যামেরার মতই মারাত্মক কিছু ?
এখানে আসল আয়নার মাঝে যুক্ত করা হয় একটি নকল আয়না, যাকে বলা হয় দ্বিমুখী আয়না।এই আয়নায় আপনি আপনার চেহারা দেখতে পারবেন, কিন্তু ভুলেও বুঝতে পারবেন না যে অন্যপাশে একজন আপনাকে দেখছে!
আপনার আঙ্গুল আয়নার উপর রাখুন।যদি আপনার আঙ্গুলের মাথা প্রতিবিম্ব আঙ্গুলের মাথার সাথে না লাগে (মাঝে যদি ফাঁকা থাকে) তাহলে আয়না আসল।
আর যদি আঙ্গুলের মাথা প্রতিবিম্বের মাথার সাথে লেগে যায়, তার মানে আয়না নকল! এটা আসলআয়না না, একটা দ্বিমুখী আয়না- যার অন্যপাশে থেকে আপনাকে দেখা যাবে, কিন্তু আপনি তাকে দেখতে পাবেন না। মানে অন্যপাশে থেকে কেউ আপনাকে দেখছে বা ভিডিও করছে !
কারন আসল আয়নার সিলভার প্রলেপ থাকে আয়নারপিছনে, যার জন্য আপনার আঙ্গুল ও প্রতিবিম্বের মাঝে ফাঁকা থাকবে আয়নার পুরুত্বের জন্য।আর নকল আয়নার (দ্বিমুখী) সিলভার প্রলেপ থাকে আয়নার সামনে, যার জন্য আপনার আঙ্গুলের ছাপ আপনার আঙ্গুলের প্রতিবিম্বের সাথে লেগে যাবে কারন মাঝে কোনো বাধা নেই।
বিষয় টা অনেকেই জানে না তাই শেয়ার করলাম ।

বন্ধু মানে...........

বন্ধু মানে নয় “I am sorry” বন্ধু মানে “সব দোষ তোর”
বন্ধু মানে নয় “I miss you” বন্ধু মানে “মরছিলি নাকি ? ”
বন্ধু মানে নয় “I understands” বন্ধু মানে “সবসময় আমাকে কেন বুঝতে হয় ? ”
বন্ধু মানে নয় “I'm happy for ur success” বন্ধু মানে “থ্রেট দিবি কবে ? ”
বন্ধু মানে নয় “Are you coming with us ? ” বন্ধু মানে ভাব মারিস না চুপচাপ চল
বন্ধু মানে নয় ছিনিমিনি খেলা ; বন্ধু মানে একসাথে পথ চলা
বন্ধু মানে নয় ভুলে যাবো ; বন্ধু মানে সবসময় মনে রাখবো
Friends Are Forever

বাংলাদেশে যে কারনে ছেলে মেয়ে বন্ধু হতে পারেনা !

বিশ্লেষন করে দেখলাম আসলেই বাংলাদেশে ছেলে মেয়ে বন্ধু হতে পারেনা!
ছেলে মেয়ে বন্ধু হলে :-
1. ছেলে মেয়ে বন্ধু হলে তাদের বন্ধু বান্ধবরা তাদের ক্ষেপায়।
2. তাদেরকে প্রেমিক প্রেমিকা ভাবা শুরু হয়।
3. ছেলে মেয়ে বন্ধু হলে মেয়েটিকে ভালো চোখে দেখা হয়না।
4. মেয়ের সংগে ছেলে কথা বললে মেয়ে মনে করে ছেলে মতলববাজ এবং ছেলের সংগে মেয়ে কথা বললে ছেলে মেয়েটিকে ভালো চোখে দেখেনা।
5. আমাদের সমাজে একধরনের মানুষ আছে (মানুষ বিশেষনটি মনে হয় এদের বেলায় খাটে না) যারাছেলে মেয়ের বন্ধুতকে সহজ ভাবে নিতে চান না।এবং বন্ধুত হতে দেখলে মেয়েটির চরিত্র খারাপ প্রমান করার চেষ্টা করেন্।যার ফলাফল মেয়েটিকে সারা জীবন বহন করতে হয়্।
6. মানুষ বদলাচ্ছে পৃথীবি বদলাচ্ছে , সময়ের পরিবর্তন এসেছে ।কিন্তু এই সহজ সত্যিটা মেনে নেয়ার মত সাহস খুব কম বাবা মার-ই আছে।তারা সব কিছু বিবেচনা করেন তাদের মান্ধাতা আমলের দৃষ্টিভঙ্গি দিয়ে ।তাই বাংলাদেশে অভিভাবক্দের দৃষ্টিভঙ্গি যতদিন পরিবর্তন হবে না ততদিন এই সম্যাসার সমাধান হবে না !
আপনাদের কি আরো কোনো মতামত আছে?
বিঃদ্রঃ আমি এখানে দুপক্ষ বিষ্লেষন করে নিরেপেক্ষ মতামত প্রকাশ করেছি।

কতিপয় রাজনৈতিক ব্যাক্তির ফেসবুক স্টাটাস

আমাদের দেশে কতিপয় রাজনৈতিক ব্যাক্তি আছেন যাদেরকে আমরা সবাই চিনি । আসুন তারা যদি ফেসবুক স্টাটাস দিতেন তাহলে কি রকম হতো সেটা দেখার চেষ্টা করি !
শেখ হাসিনা - ওহ আজ আবার সেইদিন , ৭৩ সালের এইদিনে আমার বাবা বাথরুমে স্লীপ করে পড়ে যান ও কোমড়ে কিঞ্ছিত ব্যাথা পান , আজই মন্ত্রী সভায় বাথরুম নিরাপত্তা দিবস পালনের কথা তুলতে হবে ।
খালেদা জিয়া - ফ্রান্স থেকে ৩ লাখ ডলারে কেনা ব্ল্যাক পার্লের সেটটা ক্যান্টনমে ন্টের বাসা বদলের সময় কে যেন মেরে দিয়েছে,আজ অনেক খুজলাম কোথাও পেলাম না ! মন ভীষন খারাপ :-(
এরশাদ - পাইলসের ব্যাথাটা বেড়েছে , আর কত একই জায়গায় কাটাছেড়া করা যায় ! এই বয়সেকি আর এত ঝামেলা সহ্য হয় ?
৪) নিজামী - অনেক দিন পর আজ ইসলামাবাদে কথা বলতে পারলাম , উর্দুতে কথা বলার মজাই আলাদা , আপ কেইসা আসি , ম্যায় পাকিস্থান পেয়ার করতা হায় ? এরি থুক্কু , ভুল উর্দু হয়ে গেল নাকি ? হতেই পারে কত্ত দিন প্র্যাকটিস নাই !
৫) বানিজ্য ফারুক - পাবলিকরে কম খাইতে বলায় আফা আজকে আমারে বকা দিছে , সারাদিন পিছে টিকটিকি লাগায়ে রাখছে আর বলছে দুই পিস বিস্কুটের বেশী খাইলে নাকি মন্ত্রীত্ত শেষ,কি করি ! খিদায় তো জান বাইর হইয়া গেলো !
৬) সাহারা খাতুন - আমার ছোট ভাগ্নের চোখে কে যেন মলম লাগিয়ে সব ছিনতাই করে নিয়ে গেছে , নিজে গিয়ে সিনজি আলারে থাপরায়ে আসছি , কিছু বের করতে পারলাম না ! সব বিরোধিদলের ষড়যন্ত্র !

হায়রে ডিজিটাল বাংলাদেশ !! হায়রে বাংলাদেশের ইন্টারনেটের গতি !!

আমাদের দেশে যে গতিতে ইন্টারনেট চলছে তাতে মনে হয় এই দেশ এর ভবিষত অন্ধকার ছাড়া কিছুই না ।সারা পৃথিবীতে যেখানে মেগাবাইটস এর হিসাবে চলছে ইন্টারনেট সেখানে আমরা চলছিকিলোবাইটস হিসাবে তা ও আবার ০২-২০ কিলোবাইটস !! এই যদি হয় ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়ার নমুনা তাহলে বেশ চিন্তার কথা!!
আমাদের সরকার গুলো কেন বুঝতে পারে না যে উচ্চ গতির ইন্টারনেট ছাড়া ডিজিটাল বা এনালগ দেশ গঠন কোন কিছুই সম্ভব নয়। সাবমেরিন ক্যাবল সংযোগ নেয়ার সময় সরকার এবং কতিপয় তথাকথিত আই টি ঘরানার লোক আমাদের দেশের সাধারন মানুষকে অনেক গল্প শুনিয়েছিল কিন্তু দেশের মানুষ উচ্চগতির ইন্টারনেট পায় নি, আর এখন ব্যবসা করছে মোবাইল ফোন কোম্পানিগুলো।অন েকে বলে থাকেন মোবাইল কোম্পানির ব্যবসার সুযোগ দেয়ার জন্য সরকারি লোকগুলো জনসাধারনের জন্য ব্র্যডব্যান্ড ইন্টারনেটের গতি বাড়াচ্ছে না।এটা সত্যি হলে বাংলাদেশের ভবিষত নিয়ে চিন্তার বিষয় !!
বাংলাদেশ সরকার খুব বড় গলায় ডিজিটাল বাংলাদেশ এর স্বপ্ন দেখিয়ে বেড়াচ্ছেন! সেই স্বপ্ন কি আমাদের মধ্যে গাধার মুলা হয়েই থাকবে? গাধার মুলার মত আমাদের সামনে থাকবে r আমরা তার পিছনে ছুটেই যাবো ত যাবই! কখনো পাবো কিনা তার কোন গ্যারান্টি নাই। সম্প্রতি 3G নেটওয়ার্ক এর পায়তারা শুনা যাচ্ছে। যদি আসে তো স্বাগতম জানাই। বাংলাদেশ আজ outsourcing একটি অন্যতম বড় শক্তি।অনেক মানুষ আজ একে অনেকটা পেশার মত করে নিয়েছেন।কিন্তু সেই বাংলাদেশ এই নাই paypal, alertpayএর মত service!ai কষ্ট কথায় রাখা যাবে? যারা ডিজিটাল বাংলাদেশ এর স্বপ্ন দেখান তারা কি জানেনা যে এইসব সার্ভিস না থাকলে ডিজিটাল বাংলাদেশ গরা পুরোপুরি অসম্ভব!
কতিপয় কম্পিউটার বক্স বিক্রেতা একজোট হয়ে জোড়ালো দাবী তুলে কম্পিউটার থেকে ট্যাক্স কমিয়ে নিজেদের আখের গুছিয়েছেন আর একজন বিক্রেতা এতটাকার মালিক পর্যন্ত হয়েছেন যে গত নির্বাচনে হাওয়া ভবন থেকে নমিনেশন পাওয়ার জন্য জোড় তদবির পর্যন্ত করিয়েছিলেন।কিন ্তু আজ এ বক্স বিক্রেতাদেরকাউকে পাওয়া যায়না যে কেউ সরকারের কাছে জোড়ালো দাবী তুলবে ইন্টারনেটের গতি বাড়ানোর জন্য।
বিটিসিএল তাদের টেলিফোনের মাধ্যমে ঘরে ঘরে ডিএসএল ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেট সেবাদিতে পারত কিন্তু তারা শুধু নির্দিষ্ট এলাকায় অত্যন্ত নিম্মগতির ইন্টারনেট উচ্চমুল্যে বিক্রি করছে।কিন্তু আমার প্রশ্ন সরকারের কাছে তো প্রচুর ব্যন্ডউইদ অব্যবহৃত অবস্হায় পড়ে রয়েছে তবে সেগুলো কার জন্য তোলে রাখা হয়েছে??
হয় সরকারী লোকগুলো ব্যবসা বুঝে না নয় তারা মোবাইল কোম্পানীগুলোর কাছ থেকে ঘুষ খেয়ে ওদের স্বার্থ রক্ষা করছে নইলে যে সম্পদের মালিক এদেশের জনগন তা জনগনের জন্য বন্টন না করে কার জন্য কুক্ষিগত করে রাখা হয়েছে ???